ভালই লেখা যাচ্ছে কি বলেন?
বেশ স্রোতস্বিনী নদী হয়ে উঠেছে
এই শব্দগুলো, আমাদের দুর্বিপাকে।
খেদ থেকে যায় কেবল ভাবনা নিয়ে;
অবশ্য তাকে অধিগ্রহণ করব এই দুঃসাহস রাখি না মনে।
সে শক্তির আধার নই এই সময়ে,
যেমন শক্তি ছিল, বা বিনয়, বা বিষ্ণু।
লিখে ফেলার অদম্য শক্তি ছিল গণেশের,
আধুনিক সমাজে যার স্থান দুর্বিষহভাবে গোবরের পরে।
হয়তো হিংসা থেকেই!
ইচ্ছা এবং শক্তি, দুই চিরন্তন শত্রু।
ওরে বাবা, দূরে থাক, ভুলেও কাছে আসিস না এই বিহনবেলায়।
শেষে কি মৃত্যুযন্ত্রণা ডেকে আনবে কর্মক্ষমতার আকর্ষণ!
এমনই এক বিভীষিকা গ্রাস করে আমার সাধের মাতৃভূমি।
না পারি দূরে ঠেলতে, আবার না পারি বুকে ফেলতে।
এই ভাবেই পার হল বোধকরি কয়েকশো বছর।
সেই জগদ্দল পাথর উপড়ে ফেলার জন্য আসবে নতুন আম্পান।
সেইদিন ক্লান্তিহীন, সেই দিন আসবে নিয়ে নব অভ্যুত্থান।